Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2019

প্রতিটি পেট্রোল পাম্পে এই সুবিধা গুলি দেওয়া হয় আপনি কি পান দেখে নিন কি কি সুবিধা

পেট্রোল পাম্প আমাদের রক্ষাকর্তা। যখন আপনার গাড়ি নট নড়ন চড়ন, তখন নিকটবর্তী জ্বালানি স্টেশনে যাওয়া ছাড়া গতি নেই। ইদানীং পাম্পগুলি ফ্রি এয়ার সার্ভিস চালু করেছে। অর্থাৎ নিখরচায় চাকায় হাওয়া ভরে দেবে তাঁরা। দারুণ, না? কিন্তু এখনও অনেকেই এই ফ্রি এয়ার সার্ভিসের বিষয়ে অবহিত নন। সমস্ত পেট্রোল পাম্পই গ্রাহককে বিশেষ কিছু সুবিধা দিতে দায়বদ্ধ। গাড়ির মালিকের আধিকার আছে এই পরিষেবাগুলি বুঝে নেওয়ার। সমস্ত পেট্রল পাম্প থেকে পাওয়া সুবিধাগুলি ১। আপনার বাইক বা গাড়ির চাকায় কম হাওয়া থাকলে পাম্প থেকে বিনামূল্যে ভরে নিন। পরিবর্তে টাকা দাবি করলে, সেই পাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান। ২। বিনামূল্যে পানীয় জল এবং শৌচাগার। ৩। ফার্স্ট-এড। ৪। এই সুবিধাগুলি না পেলে বা পাম্প কর্মচারীদের ব্যবহারে অসন্তুষ্ট হলে অভিযোগ করুন। সমস্ত পাম্পে অভিযোগ নিবন্ধনের ব্যবস্থা রাখা বাধ্যতামূলক। ফিল্টার পেপার টেস্ট পেট্রোলের মান সম্বন্ধে সংশয় জাগলে ফিল্টার পেপার টেস্টের দাবি করুন। এই পরীক্ষায়, একখণ্ড ফিল্টার কাগজের ওপর এক ফোঁটা পেট্রোল ফেলা হয়। ফোঁটার রঙ গোলাপি হয়ে গেলে বিশুদ্ধ পেট্রোল। অন্য রঙ হলে ভেজাল

টিভি-ফোন-নেট সব কিছু ৬০০ টাকায়, জিও তৈরি করেছে এক দুরন্ত অফার

দ্য ওয়াল ব্যুরো:  জন্মলগ্ন থেকেই জিও নাম করে নেয় একের পরে এক লোভনীয় অফারের জন্য। ভারতের ইন্টারনেট পরিষেবায় ইতিমধ্যেই একাধিক মাইলস্টোন তৈরি করেছে মুকেশ আম্বানীর রিলায়েন্স জিও। এবার দেশজুড়ে জিও গিগাফাইবার-এর পরিষেবা আনতে চলেছে এই সংস্থা। আর তাতেই আসছে এক দুরন্ত অফার। একটি প্যাক রিচার্জ করলে একই সঙ্গে পাওয়া যাবে ইন্টারনেট, টেলিভিশন ও ল্যান্ডলাইনের সুবিধা। খরচ মাসে মাত্র ৬০০ টাকা। গিগাফাইবার ইন্টারনেট পরিষেবার কথা ঘোষণা করেছিল রিলায়েন্স ২০১৮ সালে। তখন থেকে কাজ শুরু করে জিও। এক বছরে ভারতের বিভিন্ন শহরে পরীক্ষামূলকভাবে জিও গিগাফাইবারের পরিষেবাও শুরু হয়েছে। এখন খবর পাকাপাকি ভাবে সেই পরিষেবা চালু হতে চলেছে। একাধিক অর্থনীতি বিষয়ক পোর্টালের দাবি, জিও গিগাফাইবার একটি অফার দিচ্ছে যাতে আলাদা করে আর টেলিভিশন বা ল্যান্ডলাইনের জন্য খরচ করতে হবে না। সেই প্যাকের মূল্য হবে মাত্র ৬০০ টাকা। একটি প্যাক রিচার্জ করলেই গোটা মাস জুড়ে টেলিভিশন, ইন্টারনেট ও ল্যান্ড লাইনের পরিষেবা মিলবে। জানা গিয়েছে মাসে মাসে ৬০০ টাকা দিতে হলেও প্রথমবারের জন্য এই কানেকশন নিতে গেলে খরচ করতে হবে ৪,৫০০ টাকা। তব

বিশ্বব্যাঙ্কের প্রথম মহিলা ম্যানেজিং ডিরেক্টর হলেন অংশুলা কান্ত

বিশ্বব্যাঙ্কের প্রথম মহিলা ম্যানেজিং ডিরেক্টর হলেন অংশুলা কান্ত নিজস্ব প্রতিবেদন : যাত্রা শুরু ১৯৮৩ সালে। পরীক্ষা দিয়ে ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কে প্রবেশনারী অফিসার হিসাবে চাকরিজীবনে প্রবেশ। তার পর কেটেছে ৩৬টা বছর। অনেক উঁচু-নিচু পথ অতিক্রম করে পৌঁছেছেন ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্কের চূড়ায়। সাফল্যের সঙ্গে সামলেছেন ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদ। এ বার বিশ্বব্যাঙ্কের প্রথম মহিলা ম্যানেজিং ডিরেক্টর হলেন অংশুলা কান্ত। মূখ্য অর্থ সংক্রান্ত বিষয়ক আধিকারিকের পদেও নিয়োগ করা হল তাঁকে। বিশ্বব্যাঙ্কের সভাপতি ডেভিড ম্যালপাস  শুক্রবার অংশুলা-এর নিয়োগের কথা ঘোষণা করেন। অংশুলার প্রশংসা করে তিনি বলেন, অর্থনীতি, ব্যাঙ্কিং এবং ব্যাঙ্কিং-এ প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে অংশুলার। ডেভিড জানান, বিশ্বব্যাঙ্কের অর্থ ও ঝুঁকি সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকবেন অংশুলা। দিল্লির লেডি শ্রী রাম কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক। দিল্লি স্কুল অফ ইকোনমিক্স থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর  পড়াশোনা করেন অংশুলা কান্ত। এর পর পরীক্ষা দিয়ে ১৯৮৩ সালে ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কে প্রবেশনারী অফিসার হিসাবে চাকরিজীবন শুরু কর

নেপালে ভয়ঙ্কর মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে হত ৪৩, লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্য

নেপালে ভয়ঙ্কর মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে হত ৪৩, লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা । কাঠমাণ্ডু:  প্রবল বর্ষণে বিধ্বংসী বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে নেপালে। গত এক সপ্তাহ ধরে নাগাড়ে বর্ষণে নেপালের সব নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। পাড় ছাপিয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে একাধিক নদীর জল। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত নেপালের ললিতপুর, খোটাং, ভোজপুর, কাভরে, মকওয়ানপুর, সিন্ধুলি এবং ধাদিং। এই এলাকারই অধিকাংশ বাসিন্দার মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিেয়ছে। আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও আশার কথা শোনা যায়নি। বর্ষণ চলবে বলে জানানো হয়েছে। নেপালের বৃষ্টির জেরে ক্ষতিগ্রস্ত বিহারের একাংশ। বিহারের একাধিক নদীর জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে। কোশি, গণ্ডক, বুধি, গঙ্গা, ভাগমতি নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে শুরু করেছে ।

সস্তায় দুর্দান্ত ডিসপ্লে, আগামী সপ্তাহেই লঞ্চ হচ্ছে Realme 3i

সস্তায় দুর্দান্ত ডিসপ্লে, আগামী সপ্তাহেই লঞ্চ হচ্ছে Realme 3i মধ্যবিত্তের বাজেটের মধ্যেই ডিউ-ড্রপ ডিসপ্লে দিতে চাইছে সংস্থা। ১৫ জুলাই লঞ্চ হবে Realme 3i। ইতিমধ্যে এই ফোনের একাধিক টিজার প্রকাশ করেছে সংস্থা। কম দামে সেরা ডিসপ্লে দেওয়ার লক্ষ্যেই এই ফোন আনছে Realme। বাজারে এখন ট্রেন্ড নচ-সহ ডিসপ্লে-এর। যত দিন যাচ্ছে দাম কমছে নচ ডিসপ্লে-সহ স্মার্টফোনের। মধ্যবিত্তের বাজেটের মধ্যেই ডিউ-ড্রপ ডিসপ্লে দিতে চাইছে সংস্থা। স্ক্রিনের আকারও বেশ বড়। দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির দিকেও নজর দিয়েছে সংস্থা। এই দামের ফোনের ক্রেতাদের বেশির ভাগই অল্পবয়সী। বেশির ভাগ ব্যবহারকারীই তাদের ফোনে গেম খেলেন। তাই প্রয়োজন শক্তিশালী RAM ও প্রসেসর, বড় ডিসপ্লে ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির। Realme 3i-তে সেই বিষয়গুলির দিকে নজর দিয়েছে সংস্থা।     গেমিং অভিজ্ঞতার জন্য এই ফোনে থাকছে  MediaTek Helio P60 SoC চিপসেট। তবে Realme 3i-এ কোন প্রসেসর ব্যবহার হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। ৪)  ক্যামেরার ব্যাপারে এখনও কিছু প্রকাশ করেনি সংস্থা। তবে, ডিউ-ড্রপ ডিসপ্লের নচেই থাকছে সেলফি ক্যামেরা। ফোনের ব্যাক-এর ডিজাইনও বেশ আকর্ষণীয়

মায়ের কাছে চিঠি

আমার মা সবার মা ।        মা দুর্গা                প্রতিবছরের মতো এবছর আসছো এই পৃথিবীতে। তোমার আসার অপেক্ষায় অনেকে বসে আছে তারা অনেক আনন্দ করবে বলে । কিন্তু অনেকে আবার কাঁদছে  তুমি আসবে বলে । সবাই তো আর বড়লোক নয় সবার কাছে তা যথেষ্ট টাকা নেই যে তারা আনন্দ করবে ।একটা জামা পড়তে পারবে না আবার অনেকে চারদিনের জন্য 12 থেকে 13 টা জামা কিনে বসে আছে মা তোমার কাছে আমার অনুরোধ যারা একটা জামা কাপড় পাইনি তাদের জন্য একটা করে কম দামি জামা কাপড়ের ব্যবস্থা করে দাও । আরো কিছু অনুরোধ আছে যেগুলো আমি লিখছি # 1. সবাই যেন পুজোর দিনগুলো খুশিতে কাটাতে পারে । 2.  সবাই নতুন বস্ত্র পরতে পায় । 3. আর সমস্ত অশুভ শক্তির বি নাস করো । 4. যারা সবার ভালো করে তাদের যেন কোনো ক্ষতি না হয় ।        এতটাই চাওয়ার ছিল আর কিছু যদি মনে পড়ে তাহলে আবারও লিখে দেবে ।                                                                         ইতি                                     তোমার ছেলে / ভক্ত 

সারাবেলা তোমায় ছাড়া

মেসেঞ্জারে টুকটুক করে সায়ানের সাথে কথা বলতে বলতে কখন যে রাত তিনটা বেজে গেলো টেরই পেলো না তিতলি। সায়ান তাগাদা করলো ঘুমকাতুরে তিতলিকে শুয়ে পড়তে। সকালেই ক্লাশ আছে। ঠিক করে না ঘুমালে মন দিয়ে লেকচার শুনতে পারবে না। তিতলির পড়াশোনার ব্যাপারে খুবই সজাগ দৃষ্টি তার। তার জন্যে যাতে তিতলির পড়া নষ্ট না হয় সেদিকে খুব খেয়াল রাখে সায়ান। কথা শেষ করে শুতে যাচ্ছে, মশারি গুঁজছে এমন সময় মোবাইলটা আবার নড়ে ওঠলো, সায়ান আবার। কৃত্রিম রাগ গলায় এনে তিতলি আদুরে গলায় জিজ্ঞেস করলো, আবার কি? নরম গলায় হাসতে হাসতে সায়ান বললো, ম্যাসেঞ্জারে কথা বলে কি মন ভরে?  আজ তিন দিন হলো তোর গলা শুনি না জান। তোর গলা না শুনতে পেলে আমার কি রকম অস্থির লাগতে থাকে জানিস না তুই? এখন আমার সুন্দর ঘুম হবে, মিষ্টি একটা স্বপ্ন দেখবো তোকে নিয়ে। তিতলির গলা আবার ভরে এলো অভিমান, গতো দুদিন কি সেটা তোর মনে ছিলো না? সায়ানের মতো অতো সুন্দর করে গুছিয়ে না বলতে পারলেও তিতলিরতো তাই হয়, সেটা কি সে বুঝতে পারে না? ভালোবাসা আর অভিমানের দোলাচলে এক মিষ্টি মিশ্র অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে গেলো তিতলি।

আমার ভালো বাসার গল্পঃ

একসাথে পড়তাম ২জন।আলাদা ব্যাচ,প্রথম দেখা কলেজে,মিড টার্ম পরীক্ষার সময়।তার পর কথা শুরু।প্রথমে অল্প,আস্তে আস্তে বাড়ল। একদিন ফোন নাম্বারটাও পেলাম।তখন কথা হত পড়াশোনা নিয়ে,আমার অগোছালো ছাত্রজীবন আর তার সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্ন।সে আমার সাথে মিশত শুধুই সাজেশানের জন্য।কিন্তু অন্য ছেলেদের সে যেমন ভাব দেখাত আমার সাথে ওই আচরণ পাইনি বলেই হয়ত ওর প্রতি আমার একটা মায়া ছিল।প্রেম তখনও অনেক দূর।  HSC পরীক্ষা দেয়ার পর ও চলে গেল শহর ছেড়ে, আর আমি রয়ে গেলাম , তখনও কথা হত ফোনে,প্রায়ই আমার উদ্ভট গল্প শুনে ও খিলখিল করে হাসত,আমার বুকে অন্য রকম একটা অনুভূতি হত।বুঝলাম তাকে আমার ভাল লাগে,কিন্তু সে একদিন বলে যে তার কাউকে ভাল লাগে।খুব খারাপ লাগল,কেন নিজেই জানিনা।রেজাল্ট হবার পর হল আসল মজা,ওর রেজাল্ট খারাপ হয়ে গেল,ও প্রায় রাতে কাদত,আমি সান্তনা দিতাম,খুব খারাপ লাগত ওর কান্না শুনে।কিবা আর করতে পারি তখন,তাকে বলতাম সব ঠিক হয়ে যাবে। তারপর থেকে আমার সাথে সম্পর্ক টা আরও গাঢ় হল,কিন্তু তাকে বলতে পারতাম না ভালবাসার কথা,পাছে হারাতে হয় প্রিয় বন্ধুটাকে।তাই দূর থেকে ভালবাসতাম।ভর্তি পরীক্ষার পর ও চান্স পায় চট্টগ্রামে আর আমি চট্টগ্রা
ভালো বাসা সে তো একটা মায়া । আমরা যাকে ভালো বাসি তার মায়ার বন্ধন এ আমরা জড়িয়ে প রি । আর সেই বন্ধন থেকে মুক্তি পেতে আমারা পুরো জীবন টাকে শেষ করে দেই ।

Sad story