মেসেঞ্জারে টুকটুক করে সায়ানের সাথে কথা বলতে বলতে কখন যে রাত তিনটা বেজে গেলো টেরই পেলো না তিতলি। সায়ান তাগাদা করলো ঘুমকাতুরে তিতলিকে শুয়ে পড়তে। সকালেই ক্লাশ আছে। ঠিক করে না ঘুমালে মন দিয়ে লেকচার শুনতে পারবে না। তিতলির পড়াশোনার ব্যাপারে খুবই সজাগ দৃষ্টি তার। তার জন্যে যাতে তিতলির পড়া নষ্ট না হয় সেদিকে খুব খেয়াল রাখে সায়ান। কথা শেষ করে শুতে যাচ্ছে, মশারি গুঁজছে এমন সময় মোবাইলটা আবার নড়ে ওঠলো, সায়ান আবার। কৃত্রিম রাগ গলায় এনে তিতলি আদুরে গলায় জিজ্ঞেস করলো, আবার কি? নরম গলায় হাসতে হাসতে সায়ান বললো, ম্যাসেঞ্জারে কথা বলে কি মন ভরে?
আজ তিন দিন হলো তোর গলা শুনি না জান। তোর গলা না শুনতে পেলে আমার কি রকম অস্থির লাগতে থাকে জানিস না তুই? এখন আমার সুন্দর ঘুম হবে, মিষ্টি একটা স্বপ্ন দেখবো তোকে নিয়ে। তিতলির গলা আবার ভরে এলো অভিমান, গতো দুদিন কি সেটা তোর মনে ছিলো না? সায়ানের মতো অতো সুন্দর করে গুছিয়ে না বলতে পারলেও তিতলিরতো তাই হয়, সেটা কি সে বুঝতে পারে না? ভালোবাসা আর অভিমানের দোলাচলে এক মিষ্টি মিশ্র অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে গেলো তিতলি।
আজ তিন দিন হলো তোর গলা শুনি না জান। তোর গলা না শুনতে পেলে আমার কি রকম অস্থির লাগতে থাকে জানিস না তুই? এখন আমার সুন্দর ঘুম হবে, মিষ্টি একটা স্বপ্ন দেখবো তোকে নিয়ে। তিতলির গলা আবার ভরে এলো অভিমান, গতো দুদিন কি সেটা তোর মনে ছিলো না? সায়ানের মতো অতো সুন্দর করে গুছিয়ে না বলতে পারলেও তিতলিরতো তাই হয়, সেটা কি সে বুঝতে পারে না? ভালোবাসা আর অভিমানের দোলাচলে এক মিষ্টি মিশ্র অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে গেলো তিতলি।
Nice
ReplyDelete